বিশেষ শিক্ষা সহায়তা ও সমন্বয়: নতুন শিক্ষানীতিতে বিশেষ শিক্ষা সহায়তা ও সমন্বয় গুরুত্ব দেয়া হতে পারে। এটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় যেন সবার জন্য শিক্ষার অধিকার এবং সুযোগ উন্নত হয়।
প্রযুক্তির ব্যবহার: নতুন শিক্ষানীতি তেমনি প্রযুক্তির ব্যবহার সহজ করতে পারে যা শিক্ষার অভিজ্ঞতা অনুসারে কাস্টমাইজ হয়ে যায়। উদাহরণস্বরূপ, বিশেষ শিক্ষা প্রদানে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার অনেকটা উপকারী হতে পারে।
সামাজিক বিশেষজ্ঞতা এবং সহযোগিতা: একটি সমন্বয়মূলক শিক্ষানীতি যেন সামাজিক বিশেষজ্ঞতা এবং সহযোগিতার উন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়। এটি বিভিন্ন সমাজের ব্যক্তিরা একসাথে পাশাপাশি অনুভব করার সুযোগ তৈরি করে।
বিবেকগত শিক্ষা পদ্ধতির প্রয়োগ: নতুন শিক্ষানীতি তেমনি বিবেকগত শিক্ষা পদ্ধতিকে সহজতর এবং প্রয়োজনীয় করে তোলা যেতে পারে। এটি শিক্ষার্থীদের পছন্দসই ধরনের শিক্ষা সরবরাহ করতে সাহায্য করে।
সামাজিক ন্যায়বিচার: নতুন শিক্ষানীতি বিভিন্ন সমাজের অন্যান্য শ্রেণীগুলির সাথে ন্যায়বিচার ও সমান অধিকারের প্রেরণা করে যেতে পারে।
এই সমস্যার সমাধানে কাজ করতে হলে নতুন শিক্ষানীতির অবলম্বনে বিভিন্ন দক্ষতা, যেমন সহযোগিতা, সামাজিক বিশেষজ্ঞতা, প্রযুক্তির ব্যবহার এবং বিবেকগত শিক্ষা পদ্ধতির প্রয়োগ করা যেতে পারে।